29 C
Dhaka
Thursday, April 25, 2024

Smartphone ক্যামেরার বিভিন্ন Terms জেনে নিন!

- Advertisement -

স্মার্টফোন ক্যামেরা ব্যবহার করেন না এমন লোক বর্তমান যুগে খুঁজে পাওয়া যাবেই না। আমার মতো বছরে দু ঈদে দুখানা ছবি তোলার মতো লোকও মাসে কোন না কোন দিন স্মার্টফোনের ক্যামেরাটি ব্যবহার করে থাকেন। স্মার্টফোন মোবাইল ক্যামেরা অ্যাপে একটু ঘাটলেই আপনি বিভিন্ন সেটিংয়ের দেখা পাবেন। এগুলোকে মোবাইল ক্যামেরার এডভান্স ফিচার বলা হয়। এইসব ফিচারগুলোর দিকে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে Aperture, Bokeh, Megapixel ইত্যাদি নামের বিভিন্ন ফিচার আপনার স্মার্টফোন ক্যামেরার রয়েছে। ডিভাইস ভেদে এই ফিচারগুলো কম বেশি হয়ে থাকে। আপনার স্মার্টফোনের ক্যামেরাকে সর্বোচ্চ ভাবে ব্যবহার করতে চাইলে এ সকল এডভান্স ফিচারগুলোকে ব্যবহার করতে হবে। আর এডভান্স ফিচারগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করার আগে এই ফিচারগুলো সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা হলে জ্ঞান বা ধারণা থাকা দরকার। আজকের আর্টিকেল স্মার্টফোন ক্যামেরার বিভিন্ন টার্মসগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।

১) Megapixels

স্মার্টফোন ক্যামেরার সর্বপ্রথম যে বিষয়টি আপনি লক্ষ্য করেন সেটা হচ্ছে ক্যামেরাটি কত মেগাপিক্সেলের। আপনার স্মার্টফোনটিতে যদি ২৪ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা থাকে তাহলে এটা দিয়ে আপনি 6000 x 4000 রেজুলেশনের ছবি তুলতে পারবেন। ক্যামেরার মেগাপিক্সেল যত বেশি হবে; ইমেজ থেকে তত বেশি ডিটেইলস আপনি পাবেন। নতুন নতুন মোবাইল ফোনগুলোতে এখন চলছে মেগাপিক্সেলের যুদ্ধ! রেডমি নোট ১০ স্মার্টফোনটিতে ১০৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা দিয়ে রাখা হয়েছে। তবে আপনারা অনেকেই জানেন যে বেশি মেগাপিক্সেল থাকলেই সে ডিভাইস দিয়ে সবথেকে ভালো ছবি বের হবে সেটা কিন্তু সত্যি নয়। তা না হলে গুগলের পিক্সেল ডিভাইসগুলো ১২.২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা নিয়ে অ্যান্ড্রয়েড সেক্টরের ক্যামেরা চ্যাম্পিয়ন থাকতে পারতো না।

- Advertisement -

২) Aperture

Aperture হচ্ছে আপনার স্মার্টফোনের ক্যামেরার একটি গর্তবিশেষ যেটা সেন্সরের ভিতরে লাইটিং প্রবেশকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এটাকে আপনার চোখের পাপড়ির মতো ভাবতে পারেন। যখন আপনি পাপাড়ি বন্ধ করবেন তখন আপনার চোখে কম আলো আসবে, চোখ খোলা রাখলে সবটুকু আলো দেখতে পাবেন। স্মার্টফোনের ক্যামেরার ইমেজের ব্রাইটনেস, Exposure এবং Depth of field এর উপর Aperture এর সরাসরি প্রভাব রয়েছে।

- Advertisement -

Aperture কে “f-number” দিয়ে প্রকাশ করা হয়ে থাকে। যেমন f/1.2 , f/2.5 ইত্যাদি। এই নাম্বারটি যত কম হবে, আপনার ডিভাইসের ক্যামেরার Aperture এর গর্তটি তত বড় হবে এবং এর কারণে বেশি আলো ক্যামেরার সেন্সরে প্রবেশ করতে পারবেন। অর্থাৎ এখানে সংখ্যা যত কম তত ভালো! আর এখানেই DSLR আর মোবাইল ফোনের মধ্যে পার্থক্য । কারণ এখন পর্যন্ত DSLR এর লেভেলের সিঙ্গেল ক্যামেরা মোবাইলে ব্যবহার করা যায় না। আর তাই বর্তমানের স্মার্টফোনগুলোতে একাধিক ক্যামেরা দেওয়া থাকে।

৩) Bokeh

Bokeh হচ্ছে একটি জাপানিজ শব্দ। যার অর্থ Blur বা ঝাপসা। DSLR তে বুকেহ অপটিক্যাল ভাবে দেওয়া থাকে এর মানে হার্ডওয়্যার হিসেবে DSRL থেকে বেস্ট Bokeh যুক্ত ছবি তোলা সম্ভব হয়  । কিন্তু স্মার্টফোনে ৯৯% ক্ষেত্রে  সফটওয়্যার দিয়ে বুকেহ তৈরী হয়।

- Advertisement -

Bokeh দিয়ে Portraits এবং Macro ফটোগ্রাফি করা হয়। আপনি যখন Portraits মোডে কোনো ছবি তুলেন তখন দেখবেন যে আপনার ছবির পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ড Blur হয়ে গিয়েছে, এটাকেই Bokeh ইফেক্ট বলা হয়। আপনার স্মার্টফোন ক্যামেরার Depth of field যত কম হবে, তত বেশি Bokeh ইফেক্ট পাওয়া যাবে।

৪) Noise

মিউজিক বা অডিও রেকডিংয়ে Noise টার্মটির সাথে আপনার পরিচিত। অডিও রেকডিংয়ের সময় ব্যাকগ্রাউন্ড Noise যত কম হয় আপনার রেকর্ডটি তত মসৃণ এবং সুন্দর হয়। আর ফটোগ্রাফিতে Noise হচ্ছে একই ধরণের বিষয়। একটি ছবিতে Noise থাকলে সেটায় দেখবে যে ছবিতে বালু কনার মতো Foreground এ কিছু অবজেক্ট ভেসে রয়েছে। বিশেষ করে রাত্রের বেলার ছবিগুলোতে এই Noise টার্মটি বেশি এসে থাকে। Noise যুক্ত ছবি মানেই সেখানে ঘিজিবিজি কোয়ালিটি থাকবে।

৫) RAW Files

সাধারনত আপনি যখন ছবি তুলেন সেটি JPEG ফরমেটে এসে কমপ্রেস হয়ে আপনার ডিভাইসে সেভ হয়। আপনি যখন ছবি তুলেন সেটি তখন  RAW – ফাইলে বের হয় এবং কমপ্রেস হয়ে সেটি jpeg ফরম্যাটে রুপান্তরিত হয় ।

আপনার ক্যামেরার মধ্যে যে চিপ রয়েছে সেখানে অনেক ধরণের সেন্সর ইউনিট রয়েছে। এই সকল সেন্সরগুলো একটি ছবিতে যতগুলো লাইট গ্রহণ করে ছবিতে ফুটিয়ে তুলেছে সেটাকে একত্র করে raw ফাইলে প্রাথমিকভাবে নিয়ে আসে। সেখান থেকে আমরা ইউনিভার্সাল ফরম্যাট JPEG তে ছবিতে পেয়ে যাই। RAW ফাইল ফরম্যটে ছবি সংক্রান্ত অনেক তথ্য, ডিটেইল থাকে বিধায় এই ফাইলগুলো বেশ বড় সাইজের হয়ে থাকে । RAW ইমেজ প্রসেসিংয়েও বেশ র‌্যামের প্রয়োজন হয়। আপনার মোবাইল ডিভাইসে যত বেশি র‌্যাম থাকবে RAW ফাইল প্রসেসিং টাইম তত কম লাগবে।

৬) HDR

HDR এর মানে হচ্ছে, হাই ডায়নামিক রেন্জ ।  আপনি যখন ছবি তুলেন তখন হয়তো ছায়া থাকে,রোদ থাকে,যদি রোদে ফোকাস করেন তখন অন্ধকার আসবে পরিষ্কার আসবে না, আপনি যদি অন্ধকারে ফোকাস করেন তখন বাকী যে জিনিস আছে অর্থাৎ আলো আছে সেটি অতিমাত্রায় প্রকাশ পাবে; পুরোই সাদা দেখাবে । ঠিক এ সময়ই HDR এর সহযোগিতা নেয়া হয় ।

একটি ছবিতে HDR প্রয়োগ করলে ছবির যেখানে যেখানে অন্ধকার রয়েছে সেখানে কৃত্রিমভাবে আলোর ব্যবস্থা করে ছবিকে সুন্দর আলোকিত করে তোলাই HDR ফিচারের কাজ।  আপনার স্মার্টফোনটি যদি Automatic HDR সার্পোট করে তাহলে এটাকে অটোমেটিক ভাবে রাখাই উত্তম। আর না Automatic HDR না থাকলে প্রতিবার লো লাইটে ছবি তোলার সময় আপনাকে নিজে থেকে HDR চালু করে নিতে হবে। HDR চালু করে নিলে দেখবেন যে নরমালের থেকে এই মোডে ছবি একটু উজ্জ্বল এবং ভালো আসছে।

৭) Zoom

জেনারেল ভাবে ক্যামেরা সেকশনে বিভিন্ন প্রকারের জুম ফাংশন রয়েছে। এদের মধ্যে স্মার্টফোন ক্যামেরায় বেশি ব্যবহৃত টার্মসগুলোকে নিচে দেওয়া হল:

ক) Optical Zoom

এই মেথডে ক্যামেরার হার্ডওয়্যারের সাহায্য নিয়ে ছবির অবজেক্টে জুম করা হয়। তাই আপনার স্মার্টফোনে অপটিক্যাল জুম ব্যবহার করার জন্য সঠিক হার্ডওয়্যার দেওয়া থাকতে হবে। অপটিক্যাল জুমকে আপনি সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন না।

খ) Digital Zoom

এই মেথডে সফটওয়্যারের সাহায্য নিয়ে ছবির অবজেক্টে জুম করা হয়। এটা মূলত একটি ইমেজের Crop করা ভার্সন বলতে পারেন। এই ধরণের জুম ক্যামেরা সফটওয়্যার এবং মোবাইলের AI প্রসেসিংয়ের উপর নির্ভর করে। ভালো AI থাকার কারণে পিক্সেল এবং হুয়াওয়ের স্মার্টফোনগুলোতে ভালো মানের ডিজিটাল জুম পাওয়া যায়।

গ) Hybrid Zoom

আপনার স্মার্টফোনটি যখন ছবি তোলার সময় একই সাথে অপটিক্যাল এবং ডিজিটাল জুম ফিচার ব্যবহার করে তখন সেটাকে হাইব্রিড জুম টার্ম বলা হয়। হাইব্রিড জুম ফিচারের স্মার্টফোনগুলোতে বেশ ভালো মানের জুমকৃত ছবি তোলা যায়। Huawei P30 Pro ডিভাইসের চাদের ছবি এই হাইব্রিড জুমের একটি ভালো উদাহরণ।

৮) Exposure

একটি ইমেজের লাইট এবং ডার্কনেস কে বুঝানোর জন্য Exposure টার্মটি ব্যবহার করা হয়।

ক) Underexposure: Low Light কন্ডিশনের জন্য যে ডার্ক ইমেজে কোনো প্রকার ভালো ডিটেইলস থাকে সেটাকে বোঝানোর জন্য আন্ডারএক্সপোজার টার্মটি ব্যবহার করা হয়।

খ) Overexposure: একটি অরিজিনাল ইমেজের কোয়ালিটিকে কমিয়ে নিয়ে যখন বেশি মাত্রায় Contrast ব্যবহার করা হয়, তখন সেই অবস্থাকে বোঝাতে ওভারএক্সপোজার টার্মটি ব্যবহার করা হয়।

৯) Focus

একটি ছবিতে যে বিষয়ের উপর আপনি ক্যামেরা সেন্সরকে বেশি গুরুর্ত্ব দিতে বলবেন সে অবস্থাকে বোঝাতে ফোকাস টার্মটি বোঝানো হয়। যেমন উপরের ছবিতে সরাসরি গাছটির উপর ফোকাস করা হয়েছে বিধায় পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ডটি Blur হয়ে ছবিতে শুধুমাত্র গাছটির উপর ফোকাস করা হয়েছে। এই ফোকাস ফিচারটি সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার দুভাবেই করা যায়। তাই ডুয়াল ক্যামেরা না থাকলেও সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার স্মার্টফোনের সিঙ্গেল ক্যামেরা দিয়েই ফোকাসিং ফিচারটি ব্যবহার করতেপারবেন।

১০) Sensor Size

আপনার মোবাইল ফোনের ক্যামেরার Sensor Dimension কে সেন্সর সাইজ বলা হয়। আপনার ডিভাইসে ডুয়াল, ট্রিপল, চারটি কিংবা ৫টি ক্যামেরার সেটআপ থাকতে পারে; কিন্তু ক্যামেরার ভিতরের একটি অংশকে Sensor বলা হয়। একে mm দিয়ে প্রকাশ করা হয়ে থাকে যেমন 16mm, 60mm ইত্যাদি। সেন্সর সাইট সরাসরি ইমেজ রেজাল্টে প্রভাব ফেলে থাকে না।

১১) ISO

লাইট বা আলোতে ক্যামেরার সেন্সিভিটিকে ISO বলা হয়। High ISO দিয়ে লো লাইটে সুন্দর ছবি তোলা হয়। আবার Low ISO দিয়ে উজ্জ্বল পরিবেশে ছবি তোলা হয়ে থাকে।

১২) Macro

যে সকল স্মার্টফোনে আলাদা করে ম্যাক্রো সেন্সরের ক্যামেরা দেওয়া থাকে সেই স্মার্টফোন দিয়ে আপনি ম্যাক্রো ছবি তুলতে পারবেন। ম্যাক্রো ফিচারটি দিয়ে একটি অবজেক্টের একদম কাছ থেকে বা অনেক ছোট ছোট অবজেক্টের উন্নত ডিটেইলযুক্ত ছবি তোলা যায়।

১৩) OIS এবং EIS

ছবি কিংবা ভিডিও ক্যাপচার করার সময় স্মার্টফোনটিকে আমরা ধরে রাখি, আর এই ধরে রাখার সময় হাতকে আমরা ১০০% Still রাখতে পারি না। তাই ছবি এবং ভিডিও ক্যাপচার করার সময় এই হাত কাঁপার কারণে ছবি/ভিডিও রের্কড করার সময় ভিডিওকে কাঁপাকাপি দেখা যায়। এই সমস্যা কে সমাধানের জন্য বর্তমানের স্মার্টফোনে OIS এবং EIS দেওয়া থাকে। OIS হচ্ছে Optical Image Stabilization এবং EIS হচ্ছে Electronic Image Stabilization । সহজ ভাষায় যখন ক্যামেরার হার্ডওয়্যার দিয়ে ইমেজ এবং ভিডিওকে স্ট্যাবলাইজ করা হয় সেটাকে OIS বলে, এর জন্য আপনার স্মার্টফোনে OIS থাকতে হবে। অন্যদিকে সফটওয়্যার দিয়ে যে স্ট্যাবলাইজ করার সিস্টেম রয়েছে সেখানে EIS বলে। আর বরাবরের মতোই EIS এর থেকে OIS তুলনামূলক বেশি স্ট্যাবল ছবি / ভিডিও ক্যাপচার করে থাকে।

১৪) AI Mode

আপনার স্মার্টফোনে যদি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স ক্যামেরায় দেওয়া থাকে তাহলে আপনি ক্যামেরা অপশনে এই AI Mode টি খুঁজে পাবেন। এই ফিচারটি অন থাকলে প্রতিবার   ছবি তোলার সময় ছবির কন্ডিশনের উপর ভিক্তি করে ক্যামেরাটিকে AI এর মাধ্যমে যাবতীয় সেটিংস অটোমেটিক্যাল ভাবে সিলেক্ট করে ছবি তোলা হয়।  আপনার স্মার্টফোনের AI এর মানের উপর এই মোডের পারফরমেন্স নির্ভর করবে।

১৫) Shutter Speed

ক্যামেরা কত দ্রুত একটি ছবি তুলতে পারে সেটাকেই শাটার স্পিডের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়। শাটার স্পিড যত স্লো হবে, ছবিটি তত উজ্জ্বল আকারে ক্যাপচার হবে – এটা লো লাইট ইমেজ ক্যাপচারে বেশি ব্যবহার করা হয়। এই কারণেই রাতের ছবিগুলো ক্যাপচার করার জন্য তুলনামূলক ভাবে আপনাকে বেশি সময় ধরে স্মার্টফোনকে ছবির অবজেক্টের দিকে ধরে রাখতে হয়। ২/৩ জিবি র‌্যামের  স্মার্টফোনে দেখবেন একটি নরমাল ছবি তুলতেও ক্যামেরাটি ৪/৫ সেকেন্ড ধরে রাখতে হয় কারণ সেখানে শাটার স্পিড খুবই স্লো! এই সকল ক্ষেত্রে ডিভাইসের পারফরমেন্স ঘাটতির কারণে শাটার স্পিডে ল্যাগ দেখা দেয়।

পরিশিষ্ট

উপরের সকল টার্মসগুলোই হচ্ছে প্রফেশনাল এডভান্স ফটোগ্রাফি যারা করেন তাদের জন্য বেশি দরকার হয়। এতকিছু বিষয় মাথায় রেখে আপনি ছবি তুলতে গেলে অবশ্যই গুলিয়ে ফেলবেন! আর সেখানেই আসে AI এর জাদু। আপনার ডিভাইসের ক্যামেরায় যদি ভালো মানের AI দেওয়া থাকে তাহলে আপনি যখনই কোনো কিছুর ছবি তুলতে যাবেন, AI নিজে থেকেই ওই ছবির সাথে মিলিয়ে নিয়ে সঠিক সেটিংস দিয়ে নিজে নিজেই ছবিটিকে অপটিমাইজ করে নিবে। তবে এর জন্য স্মার্টফোনের AI কতটুকু বুদ্ধিমান সেটা বেশি ফ্যাক্ট করে থাকে। ১০ হাজার টাকার স্মার্টফোনের ক্যামেরাতেও AI মোড রয়েছে আবার, ৪০ হাজার টাকার স্মার্টফোনেও AI Mode রয়েছে। কিন্তু দুটি ডিভাইসের AI মোডের কোয়ালিটি কিন্তু এক হয় না! কেন হয় না আশা করবো এই পোষ্টটির মাধ্যমে আপনারা বুঝতে পেরেছেন!

 

ISOCELL GN2: সবচেয়ে বড় ক্যামেরা সেন্সর এনাউন্স করল Samsung

- Advertisement -

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here