29 C
Dhaka
Wednesday, April 24, 2024

পাওয়ার ব্যাংক Buying Tips! (২০২১ এডিশন!)

- Advertisement -

যখন থেকেই আমাদের দেশে স্মার্টফোন নামক মোবাইল ডিভাইসটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঠিক তখন থেকেই স্মার্টফোনের একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় টুল হিসেবে পাওয়ার ব্যাংককে আমরা অনেকেই ব্যবহার করে আসছি। পাওয়ার ব্যাংক কি? পাওয়ার ব্যাংককে সহজ ভাষায় বললে বলা যায় যে এটি একটি রিচার্জেবল ব্যাটারি টুল! পাওয়ার ব্যাংককে চার্জ দিয়ে রিচার্জ করে নিয়ে সেটা দিয়ে চলতি পথে স্মার্টফোন / ল্যাপটপ / ট্যাবলেট ইত্যাদিকে রিচার্জ করা যায়। স্মার্টফোনের আগের প্রজন্মের ফিচার ফোনগুলোতে কিন্তু আমাদের পাওয়ার ব্যাংকের প্রয়োজন হতো না। কারণ তখনকার ফোনগুলোকে একবার চার্জ দিলে এমনিতেই ৩/৪ দিন আমাদের চলে যেতো। কিন্তু এখনকার যুগের স্মার্টফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ কতটুকু থাকে সেটা নিয়ে হয়তো এখানে নতুন করে কিছু বলার নেই।

ভূমিকা

বর্তমানে বাংলাদেশে পাওয়ার ব্যাংক বেশ জনপ্রিয়! ৩/৪ শ টাকা থেকে শুরু হয়ে উচ্চমূল্যের পাওয়ার ব্যাংকও আপনি একটু খোঁজ নিলেই পেয়ে যাবেন। পাওয়ার ক্যাপাটিসিটির সাথে সাথে পাওয়ার ব্যাংকগুলো বর্তমানে বিভিন্ন সাইজে বিভিন্ন আকর্ষণীয় ডিজাইন এবং ফিচারের সাথে বাজারে আসে। পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে কিছু বেসিক জিনিস আপনার জানা দরকার। এগুলো হচ্ছে:

- Advertisement -

ক) পাওয়ার ব্যাংকটি ভালো মানের হতে হবে অর্থাৎ,ভালো ব্র্যান্ডের হতে হবে। মনে রাখবেন, পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে আপনি আপনার ডিভাইসগুলো চার্জ দিবেন। তাই ভালো মানের পাওয়ার ব্যাংক আপনার কিনে নেওয়া উচিত। দেশের বাজারে চায়নিজ ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংকস আছে এগুলো সস্তামানের। যেমন উদাহরণস্বরুপ ২৫০০০ mAH ক্যাপাসিটির চায়নিজ পাওয়ার ব্যাংক আপনি মাত্র ৬/৭শ টাকায় পাবেন (স্টোরভেদে  কমবেশি রাখতে পারে) । প্রথমত এগুলোর কোয়ালিটি খুব নিম্নমানের হয়ে থাকে। দ্বিতীয়ত এখানে এই ২৫ হাজারের ক্যাপাসিটির অর্ধেকও পাবেন না। একে তো ক্যাপসিটির দিকে স্ক্যামের শিকার হচ্ছেন, অন্যদিকে আপনার ডিভাইসকে ঝুঁকির মুখে ফেলছেন। তাই অর্থ বাঁচানোর জন্য চায়নিজ পাওয়ার ব্যাংকস (ব্র্যান্ডবিহীন) কেনা থেকে বিরত থাকুন।

খ) কেমন ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক নেয়া উচিত ? বর্তমানে ৫০০০ থেকে ৫০০০০ mAh পর্যন্ত ধারণ ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংক পাওয়া যাচ্ছে । এখন কথা হচ্ছে ৫০০০০ mAh এর পাওয়ার ব্যাংক কি আপনার নেয়া উচিত ? মোটেও না কারণ ,সাধারনত আপনার ফোন ১/২ বার পুরো চার্জ হতে পারে এরকম ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংক কেনাই সবথেকে উত্তম। এর মানে হচ্ছে, আপনার স্মার্টফোনটি যদি ৩৫০০/৪০০০ mAh ব্যাটারী থাকে তাহলে আপনার উচিত হবে ৮০০০/১০০০০ mAh ক্ষমতার ব্যাটারীর পাওয়ার ব্যাংক নেয়া । কারণ সব কিছুরই ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে! পকেটে করে ছোট এটম বোম্ব ক্যারি না করাই ভালো 😉 Lol

ধরুণ যদি আপনি ১০০০০ mAh পাওয়ার ব্যাংক নেন আর আপনার ফোনে যদি ৪০০০ ধারণ ক্ষমতার ব্যাটারী থাকে অর্থাৎ, ৪০০০+৪০০০+২০০০=১০০০০ এর মানে এই নয় আপনার ফোন দুইবার ফুল চার্জ দিয়ে পরে আবারো কিছু চার্জ পাবেন; এটি আসলে তাত্তিক ক্ষমতার উপর নির্ভর করে । সাধারনত, ১০০০০ mAh ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংকগুলো আউটপুট আসে = ৬৫০০/৭০০০mAh পর্যন্ত, এর মানে আপনার ফোন ৩৫০০mAh ব্যাটারি থাকলে এই ব্যাংক দিয়ে আপনার ফোন দুইবার চার্জ হবে ।

- Advertisement -

গ) তৃতীয় বেসিক টিপস হচ্ছে, পাওয়ার ব্যাংক এর যে পোর্টস থাকে; সেখানে সিঙ্গেল পোর্টসের পাওয়ার ব্যাংক কিনবেন না। মানে সিঙ্গেল ডিভাইস চার্জ দেওয়া যায় এমন পাওয়ার ব্যাংক কিনবেন না। এমন পাওয়ার ব্যাংক নিবেন যেটিতে কমপক্ষে দুটি পোর্টস থাকে যাতে একই সময়ে আপনি দুটি ডিভাইস চার্জ দিতে পারেন । এখন অনেক পাওয়ার ব্যাংক আছে যেখানে একটি ইনপুট, আর একাধিক আউটপুট থাকে । সেগুলো কিনলে আপনি একাধিক টাইপের ডিভাইস (Micro-USB, USB-C etc) চার্জ দিতে পারবেন।

ঘ) বর্তমানের সব ফোনই ফাস্ট চার্জিং সাপোট করে 15W,20W, 33W তাই আপনার যে পাওয়ার ব্যাংক কিনবেন সেটায় অবশ্যই ফাস্ট চার্জিং সার্পোট করতে হবে । আপনার ফোন যদি পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে ৩/৪ ঘন্টাই লাগে চার্জ করতে তাহলে কি লাভ! যদি এক/দেড় ঘন্টায় ৭০% বা ৯০% চার্জ হয় সেটি ভালো এটি খেয়াল রাখবেন ।

- Advertisement -

পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে বিবেচ্য বিষয়সমূহঃ

সবার প্রয়োজন এক নয়, তাই এই পোষ্টের সবার জন্য আইডিয়াল পাওয়ার ব্যাংক কেনার জন্য সঠিক টিপস রাখা সম্ভব নয়। তারপরেও জেনারেল ভাবে সবার জন্য প্রযোজ্য কিছু বিষয় নিচে দিয়ে রাখা হলো। আশা করবো বিষয়গুলো সবার সাথেই কিছুটা মিল থাকবে:

  • সঠিক চার্জ ক্যাপসিটি: পাওয়ার ব্যাংক কেনার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হচ্ছে পাওয়ার ব্যাংকের সঠিক ধারণক্ষমতা বেছে নেওয়া। এই ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন অনুসারে সঠিক ধারণক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংক আপনাকে বেছে নিতে হবে। প্রথমে ঠিক করুন পাওয়ার ব্যাংকটি দিয়ে কি কি ডিভাইস রিচার্জ করবেন। কারণ ট্যাবলেট, ল্যাপটপ ইত্যাদি ডিভাইসগুলো স্মার্টফোনের থেকে বেশি পাওয়ার টেনে থাকে। তাই স্মার্টফোনের পাশাপাশি অনান্য ডিভাইস যদি পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে চার্জ দেওয়ার উদ্দেশ্য থাকলে একটু বেশি ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক আপনার নেওয়া উচিত। আর ভূমিকায় যেহেতু বলেছি যে, আপনার যতটুকু ক্যাপাসিটির দরকার তার থেকে একটু বেশি ক্ষমতার পাওয়ার ব্যাংক কিনবেন।
  • পোর্টস এর সংখ্যা: আগের কার পাওয়ার ব্যাংকগুলোতে সিঙ্গেল পোর্ট সিস্টেমে বানানো হতো। অর্থাৎ সিঙ্গেল ইনপুট এবং সিঙ্গেল আউটপুট সিস্টেম। কিন্তু এখন আপনাকে পাওয়ার ব্যাংক কেনার সময় অবশ্যই একাধিক আউটপুট পোর্টস রয়েছে এরকম পাওয়ার ব্যাংক কিনতে হবে। যাতে কমপক্ষে দুটি ডিভাইসকে আপনি পাওয়ার ব্যাংক থেকে চার্জ দিতে পারেন। ভূমিকায় এই কথাটি বলা হয়েছে। তবে মাল্টি পোর্ট পাওয়ার ব্যাংক কেনার সময় যেটা খেয়াল রাখতে হবে সেটা হচ্ছে, প্রতিটি পোর্টের পাওয়ার আউটপুট কিরকম দেওয়া থাকে। দেখা গেল দুটি ডিভাইস একসাথে চার্জ দেওয়ার সময় পাওয়ার আউটপুট সম-ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। এগুলোর সমতা না থাকলে নিদির্ষ্ট ডিভাইস চার্জ নিতে বেশ সময় খেয়ে নিবে।

একটি নরমাল স্ট্যান্ডার্ড পাওয়ার ব্যাংকে ৩ ধরণের পোর্টস থাকে। USB-A, USB-C এবং Micro/Min-USB । USB-A দিয়ে আপনি বিগত ১৫ বছরের প্রায় সকল ল্যাপটপ, স্মার্ট টিভিকে চার্জ দিতে পারবেন। USB-C হচ্ছে USB-A এর কমপ্যাক্ট এবং নতুন ভার্সন, এই পোর্ট দিয়ে আপনি বর্তমানের অধিকাংশ স্মার্টফোন এবং স্মার্ট ডিভাইসকে চার্জ দিতে পারবেন। আর Micro-USB দিয়ে আপনি বাজেট স্মার্টফোন এবং অনান্য পোর্টেবল ডিভাইসকে রিচার্জ করতে পারবেন।

  • সাইজ এবং ওজন: এক আঙ্গুল সাইজের পেনড্রাইভ আকৃতির পাওয়ার ব্যাংক থেকে শুরু করে আপনার স্মার্টফোনের থেকেও বড় এবং মোট আকৃতির পাওয়ার ব্যাংক আপনি বাজারে পেয়ে যাবেন। সাধারণত পাওয়ার ক্যাপাসিটির সাথে পাওয়ার ব্যাংকের সাইজ ছোট বড় হয়ে থাকে। বড় পাওয়ারের ব্যাংকগুলো একটু বড় সাইজের এবং ভারী হয়ে থাকে। তবে টাকা ঢেলে বেশি দামী কিছু কিছু ব্যাংক রয়েছে যেগুলো পাওয়ারে বেশি কিন্তু সাইজে কমপ্যাক্ট! আপনি ট্রাভেল বেশি করলে এই বিষয়গুলো একটু ভেবে নিতে হবে।
  • পাওয়ার ব্যাংক রিচার্জ: এটা ভুলে গেলে চলবে না যে, পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের পূর্বে খোদ পাওয়ার ব্যাংকটিকেই আপনাকে চার্জ দিয়ে নিতে হবে। সাধারণত পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং সিস্টেমে ফাস্ট চার্জ ফিচারটি দেখা যায় না। তাই যত বড় সাইজের ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক কিনবেন, পাওয়ার ব্যাংকটিকে রিচার্জ করতে ততবেশি সময়ের প্রয়োজন হবে।

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ফাস্ট চার্জ সঠিকভাবে গ্রহণ করতে চাইলে আপনি তিনটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। ১) পাওয়ার ব্যাংকটিতে ফাস্ট চার্জ সার্পোট রয়েছে। ২) ফাস্ট চার্জ সার্পোট করে এমন ক্যাবল রয়েছে এবং ৩) আপনার ডিভাইসটিতে ফাস্ট চার্জ গ্রহণ করবে এমন ফিচার দেওয়া রয়েছে। তবে আপনার স্মার্টফোনের জন্য সঠিক ফাস্ট চার্জযুক্ত পাওয়ার ব্যাংক পেতে আপনাকে একটু ঝামেলা নিয়ে খুঁজে দেখতে হবে।

  • লাইটিং: একটু দামী পাওয়ার ব্যাংকে বিভিন্ন ধরণের নোটিফিকেশন লাইট এক্সট্রা ভাবে দিয়ে দেওয়া থাকে। যেমন অন অফ বাটনের সাথে তাল মিলিয়ে অন/অফ লাইট, চার্জিং লাইট, ব্যাটারি Low লাইট ইত্যাদি। লাইটিং বা আলাদা নোটিফিকেশন ডিসপ্লেযুক্ত পাওয়ার ব্যাংকগুলো কেনার সময় মনে রাখতে হবে যে, এই লাইট এবং নোটিফিকেশন ডিসপ্লে এর পাওয়ার কিন্তু সরাসরি পাওয়ার ব্যাংক থেকেই আসছে, যেটা কিছুটা হলেও ব্যাংকের অভারঅল পাওয়ার রিজার্ভকে কমিয়ে দেয়। তবে নুন্যতম নোটিফিকেশন এবং চার্জিং Status দেখা যায় এমন পাওয়ার ব্যাংক কিনলে আপনার জন্য আরো সুবিধা হবে।
  • Wireless: আপনার স্মার্টফোনটিতে যদি ওয়্যারলেস চার্জিং ফিচারটি থাকে তাহলে আপনি ওয়্যারলেস পাওয়ার ব্যাংক কিনতে পারেন। তবে ওয়্যারলেস ভাবে পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে চার্জ না দেওয়াই উত্তম। এছাড়াও এই ফিচারের পাওয়ার ব্যাংকগুলো একটু বেশি দামি হয়ে থাকে।
  • দাম! : এটা নিয়ে আপনাদেরকে দেবার মতো কোনো টিপস আমার কাছে নেই! কারণ এটা আপনাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। উপরের বিষয়গুলো খেয়াল রেখে আপনার বাজেট মতো সঠিক পাওয়ার ব্যাংক কেনাটাই এই পোষ্টের মূল লক্ষ্য। তবে এমন কিছু করবেন না যাতে কিছু অর্থের জন্য ভালো পাওয়ার ব্যাংক মিস দিয়ে কম দামী পাওয়ার ব্যাংক কেনাটা বোকামি।

পরিশিষ্ট

যে কাজের জন্য পাওয়ার ব্যাংক কিনেন না কেন, নন-ব্রান্ড চায়নিজ পাওয়ার ব্যাংকগুলো কিনবেন না! তাহলেই হলো। আবার তাই বলে অতিরিক্ত ব্রান্ড ভ্যালুতে টাকা খরচ করাটাও বোকামি। আমাদের দেশের জন্য ব্রান্ড আর ভ্যালু ফর মানি এই দুটি একত্র করলে Xiaomi এর পাওয়ার ব্যাংকগুলো আপনাদের জন্য ভালো হবে। কারণ বিদেশে যেসকল ব্রান্ড ভালো ভালো পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে থাকে সেগুলো আমাদের দেশে কিনতে গেলে একটু বেশি অর্থ আপনাকে ঢালতে হবে। যেমন Anker PowerCore 20100 ব্যাংকটি আমাজনে দাম রয়েছে ৫৫.৯৯ মার্কিন ডলার যেটা বাংলাদেশে কনর্ভাট করলে ৬ হাজার টাকার মতো আসে। কিন্তু মার্কেটে এটা পেলে দেখবেন যে দাম ৮/৯/১০ হাজার পর্যন্ত উঠে যাবে। পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে চার্জের সময় স্মার্টফোন চালানো থেকে বিরত থাকবেন আর সরাসরি সূর্যের আলোর নিচে পাওয়ার ব্যাংক দিয়ে ডিভাইস Charge দিবেন না। আর শেষ কথা হচ্ছে মোবাইলের সাথে সাথে চার্জের সময় পাওয়ার ব্যাংক যাতে অতিরিক্ত গরম না হয় সেটাও বিশেষ ভাবে খেয়াল রাখবেন। তাহলেই আপনার পাওয়ার ব্যাংক আপনাকে দীর্ঘদিন ভালো সার্ভিস দিতে পারবে।

সোর্স লিংক:

১) ইলেক্ট্রনিকস নোটস

 

- Advertisement -

3 COMMENTS

  1. ভাইয়া,
    যদিও এটা এই পোস্ট সংক্রান্ত না। তবুও আপনার রিপ্লাই আশা করছি।
    যেমনটা প্রক্সি নিয়ে পোস্টটায় বললেন, Proxydb থেকে আইপি আর পোর্ট নিয়ে কানেক্ট করার কথা। এখন জানতে চাই সেগুলোর পরিবর্তে কি আমি আমার বন্ধুর, বা আত্মীয়ের আইপি পোর্টে কানেক্ট করে একইভাবে বেনিফিট পেতে পারি? কিভাবে জানবো আইপি আর পোর্ট কোনটা? ভাইয়া প্লিজ রিপ্লাই দিবেন।

    Regards,
    Just4justic3@gmail.com

    • যদি আপনার বন্ধুর, আত্নীয়ের আইপি হাইস্পিডের হয়, BDIX এর অন্তর্ভূক্ত থাকে তাহলে বেনিফিট পাবেন।

      • জ্বী ভাইয়া। তার আইএসপি বিডিআইএক্স অন্তভূৰ্ক্ত। আমি গ্রামে থাকি। ডিশওয়ালার লাইন আমার। বোঝেন ই তো। তাই চাচ্ছিলাম যদি কোনভাবে তার কাছ থেকে প্রক্সি আর পোর্ট নিয়ে কানেক্ট করে প্যাকেট ফরওয়ার্ড করতে পারি। কিন্তু কিভাবে তা পাবো যদি একটু সাহায্য করতেন উপকৃত হতাম।

        ধন্যবাদ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here