39 C
Dhaka
Wednesday, April 24, 2024

ঘরে বসে অনলাইনেই জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ডাউনলোড করে ফেলুন!

Step By Step Guide

- Advertisement -

বাংলাদেশে সাধারণ জনগণ হিসেবে আপনার কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ দলিল হলো জাতীয় পরিচয়পত্র। এখন সব কিছু ডিজিটাল হবার কারণে আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই সংশোধন করতে পারবেন, পরিচয়পত্রের অনলাইন কপি ডাউনলোড করতে পারবেন। যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গিয়েছে পুনরায় তুলতে চান, যারা ভোটার হওয়ার জন্য ছবি তুলেছেন কিন্তু NID পাননি, তারা অনলাইনের মাধ্যমে BD NID কপি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন। প্রিন্ট করার পর সেটাকে লেমেনেটিং করলে অরিজিনাল NID কার্ড হিসেবেই সেটাকে ব্যবহার করতে পারবেন।

যারা ভোটার হওয়ার জন্য ইতিমধ্যেই ছবি তুলেছেন কিন্তু এখনো NID পাননি, তারা ভোটার নিবন্ধন করার সময় যে ফরম স্লিপ নাম্বার রয়েছে সেটা ব্যবহার করে অনলাইন থেকে এনআইডি কার্ড এর অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে আগে থেকেই বলে রাখা হচ্ছে, সবাই অনলাইন থেকে NID BD ভোটার কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন না, বিভিন্ন ধরণের অনলাইন ইস্যুর কারণে বিভিন্ন সমস্যার দেখা দিতে পারে। কোনো কারণে অনলাইনে ভোটার কার্ড সংশোধন কিন্তু ডাউনলোড করতে না পারলে নিকটস্থ ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।

- Advertisement -

বিশেষ পাদটিকা: যারা মোবাইল ফোন দিয়ে কাজটি করবেন তাদেরকে ব্রাউজার সেটিংস থেকে Destop Site অপশনটি চালু করে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো, এতে মোবাইলে পিসির মতো ব্রাউজিং করা যাবে। তবে এই ভোটার ডাউনলোড কাজটি পিসিতে করাটাই সর্বউত্তম!

১ম ধাপ : NID নাম্বার সংগ্রহ

বি:দ্র: আপনার কাছে জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার থাকে তাহলে এই ধাপটি স্কিপ করে ২য় ধাপে চলে যান।

- Advertisement -

ভোটার আইডি কার্ড পাবার জন্য আপনি যখন নির্বাচন অফিস থেকে ফরম নিয়ে; নিজের ছবি দিয়ে নাম ঠিকানা সহ ফরমটি পূরণ করিয়েছিলেন তখন আপনাকে উক্ত ফরমের শেষের অংশটি কেটে দেওয়া হয়েছিল।

সেখানে যে ফরম নাম্বারটি দেওয়া রয়েছে সেটা দিয়েই অনলাইন থেকে আপনি আপনার NID নাম্বারটি বের করে নিতে পারবেন। NID কার্ড ডাউনলোড করার পূর্বে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র অনলাইনে আদৌ এসেছে কিনা সেটা চেক করতে হবে। চেক করার জন্য আপনাকে চলে যেতে হবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইটে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইটে যেতে এখানে ক্লিক করুন।

- Advertisement -

NID BD

এখানে দেখুন ১নং দাগে আপনাকে ফর্ম নম্বর কিংবা এনআইডি নম্বর এদের মধ্যে একটিতে টিক দিতে হবে। আপনার কাছে এনআইডি নম্বর থাকলে সেটায় টিক দিন, ফরম স্লিপের নম্বর থাকলে ফর্ম নম্বর ঘরে টিক দিন। তারপর ২নং দাগে আপনাকে ফরম স্লিপ নাম্বারটি / NID নাম্বার কিংবা স্মার্ট কার্ড নাম্বারটি দিতে হবে। ৩নং দাগে আপনার জন্ম তারিখটি লিখতে হবে। মনে রাখবে NID কার্ডে দেওয়া জন্ম তারিখটি / ফরমে দেওয়া জন্ম তারিখটিই এখানে দিতে হবে। ৪ নং দাগে দেখুন একটি ক্যাপচা আসছে সেটাকে Enter Capcha Here ঘরে বসাতে হবে। যদি পেজটি লোড না হয় তাহলে ক্যাপচা নাও আসতে পারে এক্ষেত্রে “রিফ্রেশ ক্যাপচা” বক্সে ক্লিক করুন, ক্যাপচাটি রিলোড হবে।

ক্যাপচা: ক্যাপচা নাম্বারটি এক এক সময় এক এক রকম আসবে, আপনার নাম্বারের সাথে অন্য কারো নাম্বার কখনোই মিলবে না এবং এটি সম্পূর্ণ একটি র‌্যান্ডম নাম্বার।

এখানে নাম্বারটি সিরিয়াল মতো করে হুবহু ছোট-বড় অক্ষর হিসেবে আপনাকে লিখতে হবে। যেমন এটা সঠিক ক্যাপচা কোড হচ্ছে Njtfzbaw

আর এটার সঠিক ক্যাপচা কোড হচ্ছে 4NJtHZ9T

সঠিকভাবে সকল তথ্য এবং ক্যাপচা দেওয়ার পর “ভোটার তথ্য দেখুন” বাটনে ক্লিক করুন। আপনার নাম, এলাকা সহ বিভিন্ন তথ্য চলে আসবে। সেখান থেকে NID নাম্বারটি নিয়ে নিন।

BD NID

বিকল্প পদ্ধতি: NID এর জন্য নতুন রেজিস্ট্রেশন করেছেন তারা সহজেই মোবাইলে SMS এর মাধ্যমেও NID নাম্বারটি জেনে নিতে পারবেন। এজন্য আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখুন nid স্পেস দিন তারপর ফরমের স্লিপ নাম্বারটি লিখুন স্পেস দিন তারপর আপনার জন্ম তারিখ দিন (দিন-মাস-বছর হিসেবে)। তারপর মেসেজটি ১০৫ নাম্বারে পাঠিয়ে দিন।
যেমন: nid 81343423 01-01-1995 লিখে পাঠিয়ে দিন 105 নাম্বারে।
ফিরতি মেসেজে আপনার NID নাম্বারটি জানিয়ে দেওয়া হবে।

২য় ধাপ: রেজিস্ট্রেশন

বি:দ্র: যারা ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছেন তারা এই ধাপটি এড়িয়ে সরাসরি ৩য় ধাপে চলে যান। 

সাইটের উপরে দেখুন “রেজিস্টার” বাটন রয়েছে , সেখানে ক্লিক করুন। অথবা সরাসরি লিংকে যেতে এখানে ক্লিক করুন।

NID BD

এখানে এসে প্রথম ঘরে আপনার NID নাম্বারটি লিখুন, নিচের ঘরে NID তে উল্লেখিত জন্ম তারিখটি লিখুন আর নিচে ক্যাপচাটি সঠিক ভাবে লিখুন। আর এই ক্যাপচাটিও র‌্যান্ডম হবে, অর্থাৎ আমার এখানে nhbnm দেখাচ্ছে আপনার বেলায় এটা অন্য অক্ষরের হবে। সব তথ্য সঠিক ভাবে দিয়ে “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।

যাদের NID নাম্বার নেই তারা ১ম ধাপ অনুসরণ করে সহজেই আপনার NID নাম্বারটি বের করে ফেলতে পারবেন। 

NID BD

এবার নতুন একটি ফরম আসবে। এখানে খুবই মনযোগ দিয়ে আপনার সঠিক বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানাটি দিন। উল্লেখ্য যে এই তথ্যগুলো আপনার NID কার্ড ইস্যু করার সময় দেওয়া তথ্যের সাথে মিলিয়ে দেখা হবে। অথার্ৎ NID কার্ড প্রথমবার করার সময় কার্ডে যে স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা দেওয়া রয়েছে সেটাই দিতে হবে। সকল তথ্য দেওয়া হয়ে গেলে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন।

BD NID

এবার আপনার মোবাইল নাম্বার চাইবে। আপনার নিজের মোবাইল নাম্বারটি এখানে দিবেন। তারপর “বার্তা পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন। নাম্বারে একটি কোড দিয়ে SMS চলে যাবে।

NID BD

মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে প্রাপ্ত কোডটি “যাচাইকরণ কোডটি দিন” ঘরে সঠিকভাবে লিখুন, তারপর “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন।

BD NID

এবার দেখবেন যে আপনার কার্ডের দেওয়া ছবিটি এখানে চলে এসেছে এবং কার্ডের নামটিও এর উপরে চলে এসেছে। এবার সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করে এই একাউন্টের জন্য একটি পাসওয়ার্ড সেট করে ফেলুন। তারপর “আপডেট” বাটনে ক্লিক করুন।

NID BD

বি:দ্র: উল্লেখ্য যে এই ইউজারনেম এবং পাসওর্য়াডটি দিয়েই পরবর্তীতে এই সরকারি ওয়েবাসাইটে লগইন করতে প্রয়োজন হবে। তাই ইউজারনেম এবং পাসওর্য়াডটি যত্ন করে একটি স্থানে সংগ্রহ করে রাখুন। 

সবকিছু সঠিক ভাবে করতে পারলে আপনার NID নাম্বার দিয়ে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের সাইটে একটি একাউন্ট তৈরি করা হয়ে যাবে। এখন লগইন করে নিলেই আপনি NID কার্ডটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

৩য় ধাপ: লগইন

সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনি অটো লগইন হয়ে থাকবেন। তবে লগইন করার মূল প্রসেসটি দেখিয়ে দেওয়া হল যাতে পরবর্তীতে সহজেই সাইটে আপনি লগইন করতে পারেন। লগইন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন : https://services.nidw.gov.bd/login

BD NIDলগইন পেজ আসলে এখানে “লগইন করুন” বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনাকে মূল লগইন পেজে নিয়ে যাওয়া হবে।

NID BD

এখানে এসে আপনার ইউজারনেম এবং পাসওর্য়াড আর সঠিক ক্যাপচাটি দিয়ে “লগইন” বাটনে ক্লিক করুন।

৪র্থ ধাপ: NID ডাউনলোড

লগইন করা হয়ে গেলে আপনাকে একটি উইন্ডোতে নিয়ে যাওয়া হবে।

BD NID

এখান থেকে “ডাউনলোড” বাটনে ক্লিক করলে আপনার পিসিতে ছবি আকারে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি ডাউনলোড হয়ে যাবে।

NID BD

তবে যারা একদম নতুন প্রথমবারের জন্য জাতীয় পরিচয় পত্রের জন্য আবেদন করেছেন, NID কার্ডের অরিজিনাল কপি হাতে পাননি তারা প্রথমবারেই এই অনলাইনে অরিজিনাল কপি পাবেন না, বরং প্রভিশনাল কপি পাবেন (নিচের চিত্রের মতো):

BD NID

জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন:

আজকের পোষ্টটি NID কার্ড ডাউনলোড নিয়ে করা হয়েছে। যারা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে চান তারা আমার আগের পোষ্টটি দেখুন:

NID Card সংশোধন করুন ঘরে বসেই! ফি দিন রকেটে!

পোষ্টটিতে বিস্তারিত ভাবে কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে NID কার্ড সংশোধন করতে সেটা সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

FAQ:

এবার কিছু সচরাচর প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো; এগুলোর সবকিছুই বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া হয়েছে:

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন টপিকে:

১। প্রশ্নঃ NID BD কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।

২। প্রশ্নঃ BD NID কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে। (মানে অনলাইনে আপনার সকল তথ্য জমা রয়েছে)

৩। প্রশ্নঃ ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে NID BD কার্ডে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।

৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার BD NID কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে। (অর্থাৎ অনলাইনে না করে সরসারি গিয়ে করতে হবে)

৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।

৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন NID BD কার্ড থেকে স্বামীর নাম বিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।

৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।

৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।

৯। প্রশ্নঃ BD NID কার্ডে ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে। (অনলাইনের মাধ্যমে ছবি পরিবর্তন করা যাবে না)

১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।

১১। প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।

১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কি কি সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।

১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।

১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছি না। লোকে বলে NID BD কার্ডে বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।

১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশ না করেও অজ্ঞতাবশতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।

১৭। প্রশ্নঃ BD NID কার্ডে অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।

১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।

১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।

২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।

২১। প্রশ্নঃ আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২২। প্রশ্নঃ একটি NID BD কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়

১। প্রশ্নঃ BD NID কার্ড হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।

২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।

৩। প্রশ্নঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে করা যায় কি?
উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।

৪। প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব?
উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।

৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / স্লিপ হারালে করণীয় কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।

৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র /NID BD কার্ড হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ ভোটার নম্বর/ স্লিপের নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।

৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।

৮। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না এটা কি ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসা

১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।

২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।

৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে BD NID কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।

৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।

৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে NID BD কার্ড সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।

৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।

৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।

৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।

৯। প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে।লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।

১০। প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।

১১। প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে

১২। প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।

১৩। প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮ বছরের কম। ১৮ বছরের উপরে বয়স দেখিয়ে একটি BD NID কার্ড পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি। মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।

১৪। প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন কি করবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

১৫। প্রশ্নঃ NID BD কার্ড আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।

১৬। প্রশ্নঃ একজনের কার্ড অন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কিনা?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে

১৭। প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : www.ecs.gov.bd বা www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে

১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?

উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।

১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?

উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।

২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?

উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।

- Advertisement -

1 COMMENT

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here