29 C
Dhaka
Wednesday, April 24, 2024

২০১৯ সালে এসে কি আপনার পুরোনো ফ্ল্যাগশীপ স্মার্টফোন ব্যবহার করা উচিত?

- Advertisement -

এখন আর আগের মতো অবস্থা নেই যে প্রতিবছর একটি/দুটি করে স্মার্টফোন রিলিজ হবে। এখন দেখা যায় যে বিভিন্ন কোম্পানির কারণে প্রতি মাসেই নতুন নতুন স্মার্টফোন রিলিজ হচ্ছে। কিন্তু তাদের মধ্যে সবগুলোই কিন্তু আমরা ব্যবহার করি না। তাদের মধ্যে থেকে বেছে বেছে আমরা সেরাটাই ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে একসময়ের সেরা স্মার্টফোন কে এখন এই ২০১৯ সালের শেষে এসে আপনার ব্যবহার করা উচিত হবে কি?
কারণ আশেপাশে একটু খোঁজ করলেই এই স্মার্টফোনগুলোকে আপনি বেশ কম দামেই পেয়ে যাবেন। বিশেষ করে আইফোনের পুরোনো মডেলগুলোতে এখন বিশেষ ছাড়ে অফিসিয়াল ভাবেই পাওয়া যাচ্ছে! তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে দেখে নেই আগের কালের স্মার্টফোনগুলো ২০১৯ – ২০২০সালে ব্যবহার করা উচিত কিনা। শুরু করছি আইফোন দিয়ে।

iPhone 6

- Advertisement -

২০১৪ সালের অ্যাপলের ফ্ল্যাগশীপ স্মার্টফোন ছিলো এই আইফোন ৬। তখনকার সময়ে আইফোন ৬ সাথে থাকা মানে ব্যাপক ফিলিংস! কারণ আইফোন ৩,৪,৫ এর পর আইফোন ৬ এর মাধ্যমেই আইফোনে চলে আসে নতুন সব ফিচার এবং যুগের সাথে মানান সই বড় স্ক্রিণ সাইজ। তবে আর যাই হোক অ্যাপল আইফোন ৬ সিরিজের সকল ফোনে অফিসিয়াল ভাবে সার্পোট বন্ধ করে দেবার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ ইতিমধ্যেই ৫ এবং ৫এস ডিভাইসের সার্পোট কিন্তু শেষ। আর এখন Iphone 6S লেটেস্ট iOS 13 সার্পোট পেয়েছে, তাই iOS 12 তেই iPhone 6 এসে থেমে গেলো!  কিন্তু বাংলাদেশে এখনো আপনি নতুন কিংবা সেকেন্ডহ্যান্ড বহু আইফোন ৬ কেনার জন্য পাবেন, তো ২০১৯ সালে এসে আপনার আইফোন ৬ কি কেনা উচিত? সেকেন্ড হ্যান্ড এর ক্ষেত্রে ৮ থেকে ১৫ হাজারের মধ্যে কিনতে পারেন আর নতুন তো প্রশ্নই উঠে না, কারণ iPhone 6 এর সফটওয়্যার সার্পোট অফিসিয়াল ভাবে শেষ হয়ে গিয়েছে।

iPhone 6 ডিভাইসটি ধরলে আপনি হাতে সুপার কমফোর্টেবল ফিল পাবেন। আর এই ডিভাইসে রয়েছে হেডফোন জ্যাক যা বর্তমানের আইফোনে পাবেন না। আর স্ক্রিণের দিকে তাকালে বড় বড় বেজেল পাবেন (পিক্সেল ১ ফোনেও বড় বেজেল রয়েছে) । আর সামনের দিকের ঐতিহাসিক হোম বাটন রয়েছে। ২০১৪ সালের অনান্য অ্যান্ড্রয়েড ফ্ল্যাগশীপ ফোনের সাথে তুলনা করলে আইফোনের ডিসপ্লের সামনে কেউই টিকতে পারবে না। ডিভাইসটিতে ১ গিগাবাইট র‌্যাম থাকলেও আপনি PUBG গেমটিকে লো সেটিংয়ে ভালো FPS য়েই খেলতে পারবেন। তবে স্পিডের জন্য আইফোন ৬ কিনে আপনি মজা পাবেন না। বিশেষ করে iOS 12 তে নয়ই, এই ডিভাইসের জন্য iOS 10 হচ্ছে সেরা।
ক্যামেরার দিকে লক্ষ্য করলে পেছনে রয়েছে f2.2 ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা যেখানে কোনো ইমেজ স্ট্যাবেলাইজেশন নাই (6S য়ে রয়েছে)। আর সেলফি ক্যামেরায় এসে আপনি মার খেয়ে যাবেন কারণ এর সামনে দিকে রয়েছে মাত্র 1.2 মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সামনের ক্যামেরার কথা বাদ দিলে পেছনের ক্যামেরায় Low Light এর বেলায় সমস্যা হলেও দিনের বেলায় বেশ ভালোই ছবি তুলতে পারবেন।
আর বেন্ড সমস্যার কথাটি কিন্তু আপনি মাথায় রাখবেন!
তো ২০১৯ সালে এসে রেগুলার ইউসেজের জন্য এই ডিভাইসটি কিনবেন না। কারণ অনান্য সমস্যার সাথে রয়েছে ব্যাটারির সমস্যা। কারণ এর ব্যাটারি খুবই কম। তবে ৮/৯ হাজারের মধ্যে সেকেন্ড হ্যান্ড মডেল পেয়ে গেলে সেটা আলাদা কথা, আপনার আব্বু আম্মুকে কিনে দিতে পারেন।

iPhone 7

- Advertisement -

আইফোন ৭ যখন বের হয় তখন এটার প্রতি অনেকেই বিরক্ত ছিলেন। কারণ এতে হেডফোন জ্যাক এবং ওয়াটার রেজিস্টেন্স কে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই তখনকার সময়ে অনেকেই ৭ এর পরিবর্তে 6S কে নিতে বলা হয়েছিলো। কিন্তু বড় স্ক্রিণ এবং বড় ব্যাটারির কারণে ৭য়ে আপনি যেতে পারেন। তবে তখনকার সময়ের LG ডিভাইসের বুটলুপ, Huawei ডিভাইসের বুটলুপ এবং স্ন্যাপড্রাগন ৮১০ চিপসেটের হট সমস্যার থেকে হেডফোনে জ্যাক বিহীন এই আইফোন বেশ ভালো। আর আইফোন ৭ এর মাধ্যমে ডুয়াল কোর প্রসেসর ছেড়ে আইফোন অফিসিয়াল ভাবে কোয়াড কোর প্রসেসরের জগতে চলে আসে। এতে রয়েছে ২ গিগাবাইট র‌্যাম এবং বাই ডিফল্ট এতে থাকবে iOS 11.2.5 । তবে তখনকার সময়ের বাজারের সবথেকে ফাস্ট চিপসেট হচ্ছে এতে। আর ৩ গিগাবাইট র‌্যাম পেতে হলে ৭ প্লাস মডেলে চলে যেতে পারেন।
বর্তমানে আপনি বাজারে নতুন হিসেবে ৩০ থেকে ৩৫ হাজারের মধ্যে আর সেকেন্ড হ্যান্ড হিসেবে ২০/২৫ হাজারের নিচে পেয়ে যাবেন। 720P এর লো রেজুলেশন ডিসপ্লে থাকার কারণে ডিভাইসটি বেশ ভালো পারফরমেন্স দেবে। বিশেষ করে লো রেজুলেশন বিষয়টি ব্যাটারির সেক্টরে বেশ সহায়তা করবে। তবে কোনো ফাস্ট চার্জিং আর ওয়্যারলেস চার্জিং ফিচার নেই। এতে রয়েছে 3D Touch ফিচার। ক্যামেরায় রয়েছে ১২ মেগাপিক্সেল যেটা দিয়ে বেশ ভালো ছবি তুলতে পারবেন 6S এবং 6 এর থেকে।
তো ২০১৯ সালে এসে আইফোন ৭ বা ৭ প্লাস কেনা উচিত? কখনোই না! ৩০ হাজারের রেঞ্জে অ্যান্ড্রয়েডে আপনি পাবেন K20 Pro যেটায় রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮৫৫ যেটা ২০১৯ সালের ফ্ল্যাগশীপ চিপসেট। তবে ২০ হাজারের আশেপাশে সেকেন্ড হ্যান্ড ভালো কন্ডিশনে পেলে আপনি কিনে ফেলতে পারেন তবে সেটাও আমি রেকোমেন্ড করবো না।

iPhone 8 Plus

২০১৯, ২০২০ এবং ২০২১ সালেও আপনি আইফোন ৮ প্লাস ডিভাইসে চোখ বন্ধ করে কিনে নিতে পারেন। কারণ শুধুমাত্র অ্যাপল ব্রান্ড হিসেবেই নয় কারন আইফোন ৮ প্লাসে আপনি আইফোন ১০ এর প্রায় কাছাকাছি স্পেসিফিকেশন পেয়ে যাবেন অনেক কমমূল্যে। তবে ডিসপ্লের দিক থেকে বড় বেজেল তো রয়েছে, কোনো হেডফোন জ্যাক নেই (লোল)। হোম বাটন স্ক্যানার ৭ প্লাস এর থেকে বেশ বেশ ভালো। ৫.৫ ডিসপ্লে বেশ ভালো তবে বেজেল বেশ বড়। তবে হাতে নিলে আইফোনের প্রিমিয়াম ফিল তো পাবেনই! পেছনের ক্যামেরার ডিজাইন দেখলে আপনার মনে হবে ১০/১২ হাজারের শাওমি রেডমি ডিজাইন! কিন্তু মজার ব্যাপার হলো শাওমি নিজেই আইফোনের এই ডিজাইনটি কপি করেছে, শুধু এটাই নয় বরং আইফোন ১০ এর ক্যামেরা এঙ্গেল ডিজাইনটিও শাওমি কপি করেছে।
ডিভাইসটির সাউন্ড কোয়ালিটি বেশ ভালো তবে খুব উচ্চ ভলিয়মের নয়। আর ২৫৬ গিগাবাইট স্টোরেজ আর ৩ গিগাবাইট র‌্যাম দিয়ে ২০২০ সাল আপনি আরামসে চালিয়ে যেতে পারবেন।
প্রথম আইফোন কিংবা যারা আগে আইফোন ব্যবহার করেননি তাদের জন্য বেস্ট ডিভাইস হচ্ছে এটি। বর্তমানে শুধুমাত্র 5S ও 6 ডিভাইসের অফিসিয়াল সার্পোট অ্যাপল বন্ধ করে দিয়েছে তারমানে এই ডিভাইসে আগামী ৩/৪ বছর পর্যন্ত আপনি অফিসিয়াল সার্পোট পাবেন। তবে মনে রাখবেন যে এটায় ওয়্যারলেস চার্জিং ফিচারটি নেই। তাই বলা যায় যে ২০১৯ সালের হিসেবে আপনি আইফোন ৮ এবং ৮ প্লাস কে কিনে নিতে পারেন। তবে বাজেটের কথা মাথায় রাখতে হবে।

- Advertisement -

Google Pixel

গুগলের নিজস্ব স্মার্টফোন পিক্সেল লঞ্চ হয়েছিলো বেশ কয়েক বছর আগে। কিন্তু এখনো গুগলে এই সেরা অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটির ৪টি সংষ্করণ বের হয়ে গেলেও বাংলাদেশে এই সিরিজের ডিভাইসগুলো এখনো অফিসিয়াল ভাবে লঞ্চ হয়নি এবং সামনের দিকে লঞ্চ না হবারই সম্ভাবনা বেশি। তবে ইন্ডিয়ায় এটা লঞ্চ হচ্ছে তাই আপনি চাইলে ভারতের থেকে অফিসিয়াল ভাবে ডিভাইসটি কিনিয়ে আনতে পারেন। বসুন্ধরায় শপে আপনি নতুন না পেলে সেকেন্ড হ্যান্ড ভালো কন্ডিশনের পিক্সেল ১ ডিভাইসকে ২০ হাজারের রেঞ্জের মধ্যে পেয়ে যাবেন যেটা বেশ ভালো একটি ডিল। কারণ পিক্সেল সকল ডিভাইসেই সবার আগে অ্যান্ড্রয়েড ১০ চলে এসেছে এবং সামনের অ্যান্ড্রয়েড সংষ্করণগুলোও (বেটা এবং ফাইনাল ভাসর্ন) পিক্সেল ডিভাইসে সবার আগে আসবে।
বর্তমানে গুগলের সফটওয়্যারের যাদুতে মাত্র ১২.৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরাতেও বেশ ফ্ল্যাগশীপ লেভেলের ছবি তুলতে পারবেন, তবে ভিডিওর ক্ষেত্রে কোনো অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন নেই। পিক্সেল ডিভাইসে কোনো ডুয়াল ক্যামেরা সেটআপ পাবেন না যেটা পিক্সেলই বলেন কিংবা পিক্সেল ৩ সিরিজের ক্ষেত্রেওর বলেন। ক্যামেরা বাম্প নেই বলে পকেট থেকে বের করা কিংবা ঢুকানোর সময় কোনো ক্যামেরায় স্ক্র্যাচ খাবে না। তবে ডিসপ্লেতে ২০১২ সালের স্টাইলের বড় বেজেল পাবেন, বেজেল থাকলেও ৫ ইঞ্জির ডিসপ্লের নিচে কোনো ফিজিক্যাল বাটন নেই। এতে রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮২১ কোয়াড কোর চিপসেট আর ৪ গিগাবাইট র‌্যাম। যেটায় মিডিয়াম ইউজেসের জন্য সেরা, আর স্টক অ্যান্ড্রয়েড তো রয়েছেই। ২৭৭০ mAh ব্যাটারি হলেও এতে ফাস্ট চার্জিং ফিচার রয়েছে। তবে সাইটে মোটা থাকায় আরেকটু বেশি ব্যাটারি হলে ভালো হতো।
তো ২০১৯ সালে এসে অরিজিনাল পিক্সেল কেনা উচিত? ভালো কন্ডিশনে পেলে কিনে নিতে পারেন কারণ নতুন হিসেবে এটাকে এখন আর পাওয়া যাবে না।

OnePlus 3T

ওয়ানপ্লাস ডিভাইসের বেলায় সবাই বেশ মুখিয়ে থাকে। তবে আগের গুলোর বেলা কি করবেন? বিশেষ করে 3T যেটা দিয়ে ওয়ানপ্লাস বাজেট মাকের্টে বাজিমাত করেছিলো। পুরোনো ডিভাইস হলেও 3T এর ডিসপ্লে ডিজাইন বেশ ভালো লাগে আমাার কাছে। আর বড় বেজেল হলেও আড়াই বছরের এই ডিভাইসের সামনে দিকে রয়েছে হোম বাটন। ডিসপ্লে এর কোয়ালিটি আইফোনের সাথে কম্পিটিশন করার মতোই। ডিজাইনের দিকে দেখলে গ্লাসের পরিবর্তে এতে রয়েছে মেটাল ডিজাইন। আর পেছনের দিকে তাকালে নরমাল ওয়ালটন স্মার্টফোনের ডিজাইনের মতো লাগবে। তবে ডুয়েল সীম, হেডফোন জ্যাক, তবে USB C পোর্টকে অনেকেই পছন্দ করেন না, ড্যাস চার্জ, NFC ফিচার রয়েছে। এতে রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮২১ চিপসেট আর ৬ গিগাবাইট র‌্যাম। আর এই ডিভাইসটি বর্তমানের স্ন্যাপড্রাগন ৬২৫ আর ৪ গিগাবাইট চেয়ে পারফরমেন্সে বেশ এগিয়ে থাকবে। তবে অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে পিক্সেল সিরিজের মতো এই ডিভাইসেও আপনি লেটেস্ট অ্যান্ড্রয়েড ৯ কে অফিসিয়াল ভাবে পাবেন। তবে পিক্সেল আর Essential Phone এর মতো তারাতারি না পেলেও লেটেস্ট প্যাচগুলোকে আপনি পেয়ে যাবেন। আর 3400 mAh ব্যাটারি দিয়ে আরামসে আপনি ১ দিন চালিয়ে যেতে পারবেন। আর পুরোনো ফ্ল্যাগশীপ হলেও ক্যামেরার দিক থেকে 3T এখনো বেশ ভালো পারফরমেন্স করতে পারছে। ভিডিওতে রয়েছে ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন। আর সামনে দিকে রয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা তাই সেলফি বেশ ভালো হলেও দুটি ক্যামেরায় রাত্রের বেলায় কিংবা লো লাইটে ইমেজ কোয়ালিটি আস্তে আস্তে কমতে থাকবে। তবে সামনে হোম বাটনটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট হিসেবে ব্যবহার করায় এই স্টাইলের সাথে অনেকেই অভ্যস্ত নন।
২০১৯ সালের হিসেবে এটাকে অবশ্যই কেনা যায় তবে বাংলাদেশে নতুন বা রিফ্রাবিশ এই ফোনকে পাবেন না তাই সেকেন্ড হ্যান্ড হিসেবে কিংবা বাইরের থেকে আপনি ডিভাইসকে আনিয়ে নিতে পারেন। তবে গেমিং এর জন্য এই ডিভাইস না কেনাই উত্তম। ডিভাইসটি বাংলাদেশে রিফ্রাব্রিশ হিসেবে ১৫ হাজার টাকায় (৬/১২৮) পাওয়া যাচ্ছে যে রেঞ্জে আপনি অনান্য ব্রান্ডের আরো ভালো অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস পেয়ে যাবেন। তবে ১০/১২ হাজারে সেকেন্ড হ্যান্ড ভালো কন্ডিশনে পেলে নরমাল ইউজেসের জন্য ডিভাইসটি কিনে নিতে পারেন।

পরিশিষ্ট

বর্তমানে স্মার্টফোন আমাদের জন্য একটি নিতান্তই দরকারি জিনিস হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্মার্টফোন মানেই কল আসা যাওয়া ও ক্ষুদে বার্তা পাঠানোর পাশাপাশি ক্যামেরা, ভালো প্রসেসর, ভালো ডিসপ্লে ইত্যাদি বিভিন্ন ফিচারের জন্যই আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি। সবসময় নতুন স্মার্টফোন কেনার চেষ্টা করবেন তবে সেকেন্ড হ্যান্ড ভালো কন্ডিশনে ফোন পেলে আমি রেকোমেন্ড করবো ওইটাই নিতে যদি আপনি প্রতি বছর স্মার্টফোন পরিবর্তন করেন তাহলে। তবে লং টাইম (২ বছরের বেশি) ব্যবহার করার টার্গেট থাকলে কোনো রিক্স না নিয়ে নতুন স্মার্টফোনই কিনে ফেলুন।

- Advertisement -

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here